Bangladesh’s new secular generation celebrating the killing of a war criminal


bangladesh-war-crimes

I got abused by the secular people of Bangladesh on social network sites because I opposed the death penalty of Kader Mullah the war criminal. Many boys and girls of the new generation are confused people. They call themselves secular without knowing the meaning of the word. Many of them are against war criminals, but not against Islamism or Islamists. They hate feminism and are very fond of the death penalty. They do not know the reasons why a person is against the death penalty. They do not understand even the differences between the Islamic terrorists who are against the death penalty of a fellow Islamic terrorist and the anti-Islamists-anti-war criminals who are for the abolition of the death penalty. To the hangwarcriminal-generations, both are bad and both should be cursed.

The truth is if you want to solve problems wickedly, you would use violence against violence. If you want to make your society violence free, you would try to build a secular classless casteless equal society and give proper education to every child so no one becomes a religious fanatic. If you really believe death penalty deters crime then I don’t understand why you do not behead criminals in public like Saudi Arabia! Don’t you think it would make the death penalty more effective?

Nobody was born as a war criminal or as an Islamist. Bad teaching makes them bad people. But everybody has the right to life no matter what crimes they have committed.

The new generation read books, watch movies, theater plays, listen to poetry and music about 1971 war while growing up in Bangladesh, so their conviction against the war criminals is strong. Almost all of them believe that Islam is a religion of peace. They believe it because they haven’t learned from anywhere that Islam like other religions is not a religion of peace.

All war criminals were Islamists. They killed people during the war in 1971 in the name of Islam. They did not want to be separated from Pakistan, the Muslim nation. They believed in Muslim unity and pan-Islamism.

The number of Islamists increased today because of Islamization that started in 80’s. These new Islamists brutally slaughter secularists, atheists, anti-Islamists. These Islamic terrorists are not any less dangerous and murderous than the 71’s war criminals. Jamaat-e-Islami is a political party full of Islamic terrorists. They have been terrorizing the country since they got the opportunity to re-run their political party in late 70’s. Numerous charity organisations like Islamic banks, Islamic schools-colleges-universities, Islamic NGOs, clinics & hospitals, Islamic radios,tvs,newspapers etc. have been created by the Islamists. One of the agendas of Jamaat-e-Islami is to indoctrinate children with Islam. They follow Maududi the founder of Jamaat-e-Islami who dreamt of making the world Darul Islam. Muslim Brotherhood in Egypt was inspired by Maududi. Jamaat-e-Islami as a party is far more undemocratic and violent than Muslim Brotherhood.

Islamist war criminals have been trying to kill me since 1993. But I don’t want them to get killed. I want them to be better people. There are other kinds of punishment they can get. What about imprisonment? I do not believe in prison system. Prisons should be like rehabs. The cells can be like classrooms and prisons can be like universities. Hundreds of thousands of Kader Mullahs were born in Bangladesh through Islamization. How many Kader Mullahs would Bangladesh kill? It is better to stop Islamization. It is always better to secularize the state and society.

Jamaat-e-Islami has been slaughtering people after Kader Mullah was hanged. If you agree to ban terrorist organizations, you should agree to ban Jamaat-e-Islami in Bangladesh. Let the country survive.

Comments

  1. brucegorton says

    Killing Islamists does not work. They do not fear death, in death they simply become martyrs.

    What Islamists fear is thought. That is why Nigeria has Boko Haram – books are forbidden, why Bangladesh’s riots targeted book stores, why they want to ban your TV series.

    They can afford to lose their lives, but to face the idea that they may be wrong? That is terrifying.

    I agree that it is foolish to kill the Islamist, not because I have mercy, but because they deserve that which they fear more than death.

    Educate them, expose them to the heresies they fear, show them the evidence their brains wish most fervently to deny. Death will not teach them a lesson, because it simply ends the people you wish to teach.

    Lessons teach lessons, and that savage side of me that demands retribution demands these cowards learn.

  2. says

    বাংলাদেশ এখন মৌলবাদী ধর্মান্ধের ঠাই হবার সুযোগ নেই, আরজ আলী, আহমেদ শরীফ, জাফর সারের বাংলায়, ধর্মের অপব্যখ্যাদিয়ে মানুষ হত্যার দিন শেষ হয়ে গেছে, এখানে ধর্ম যার যার রাষ্ট সবার, ধর্মের উস্কানী যেমন ধার্মিকের কষ্টের কারণ তেমনি ভিন্নমতালম্বীদের মতপ্রকাশের স্বাধীনতার না দেয়ওয়া তাদের অধিকার হরণ করা একই কথা। আশা করি আগামী ৫ তারিখ থেকে ৭ তারিখ পর্যন্ত বছর পূর্তিতে বিজয়ের স্লোগ্নানে সয়লাব হয়ে যাবে বঙ্গের প্রতিটি জনপদ। জয় বাংলা ।

  3. shehzadaman2014 says

    শাহবাগ আন্দোলনের পটভূমির দিকে তাকালেই বিষয়টা একটু একটু করে পরিস্কার হবে। আমরা যারা মানবাধিকারের পক্ষে কথা বলি, তাদের কাছে তাদের আন্দোলন এক অর্থে ছিল অপ্রয়োজনীয় একটা বিষয়। কারণ, মানবাধিকারের দৃষ্টিকোণ থেকে দেখলে যাবজ্জীবন বা ২০ বছরের সাজাই সরবচ্চ শাস্তি। বিশ্বের বেশিরভাগ দেশেই যেখানে মৃত্যুদণ্ড অমানবিক আর নিষ্ঠুর কাজ বলে পরিত্যাজ্য হচ্ছে, সেখানে ‘ফাঁসি চাই, ফাঁসি চাই’ স্লোগানে চারিদিক মুখর করে তোলা ‘অমানবিক ও চরমপন্থি আন্দোলন’ বলে কার কাছে মনে হলে সেটার জন্য কাউকে দোষ দেয়া যাবেনা। কারণ, গনজাগরণের আন্দোলনকারি ও এর সমর্থকরা মৃত্যুদন্ড ছাড়া অন্য কিছু মানতে কখনই রাজি ছিলোনা এবং এখনও রাজি নয়। যাবজ্জিবন ও মৃত্যুদন্ড মধ্যে তাদের চোখে আকাশ-পাতাল তফাৎ । কিন্তু, মৃত্যুদন্ড, আর যাই হক, মানবাধিকার ও সভ্যতার দৃষ্টিকোণ থেকে একপ্রকার ‘কিলিং’ ছাড়া আর কিছু নয়। শাহবাগের আন্দোলনকারী ও এর সমর্থকেরা বলতেই পারেন যে, তাদের আন্দোলনের কারণেই কাদের মোল্লা ও অন্যান্য রাজাকারদের ফাঁসির রায় হচ্ছে; বিশেষ করে বিএনপির অত্যন্ত প্রভাবশালি নেতা সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীরও একি পরিনতি হয়েছে, কিন্তু, ‘রাজাকারদের গুরু’ গোলাম আযম (১৯৯২ সালে শহিদ জননী জাহানারা ইমামের গণআদালতে যার ফাসির রায় হয়েছিলো) ও আব্দুল আলীমের হল যাবজ্জিবন। এটা করা হয়েছে মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে বিচার করে। কিন্তু, গণজাগরন মঞ্চ এই রায়গুলো না মেনে প্রতিবাদ মিছিল বের করে ও এই রায়ের বিরুদ্ধে আপীল করার ঘোষণাও করেছিল। মোটকথা, মৃত্তুদন্ড বা ‘হত্যার বদলে হত্যা’র রায় তাদের চাই-ই চাই।
    মানুষের চোখে তারাই হিরো, নিয়মনিস্ঠার প্রতি অটলতার পাশাপাশি যারা শত্রুর প্রতিও দয়াদ্র হয়ার দুঃসাহস দেখায়। শাহবাগের আন্দোলনকারী ও গণজাগরণ মঞ্চ নিঃসন্দেহে এই শ্রেণিতে পড়েন না।

    কিন্তু শাহবাগের তরুনরা তারপরও পুরনো গো ধরেই বসে রয়েছে। কারন, ফাশি না হলে তাদের অর্জন কিছুই হবে না।

Trackbacks

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *